মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:২৮ অপরাহ্ন

ঘোষনা :
  সম্পূর্ণ আইন বিষয়ক  দেশের প্রথম দৈনিক পত্রিকা   দৈনিক ইন্টারন্যাশনাল এর  পক্ষ থেকে সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা   । 
সংবাদ শিরোনাম :
শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র নিয়ে রাষ্ট্রপতির মিথ্যাচার বনাম সাংবিধানিক সমাধান! সহায় সম্পত্তি পুণ্যের কাজে ওয়াক্ফ গঠন ও প্রাসঙ্গিকতা! শেকড়ের সন্ধানে সাঁইজির ধামেঃ লালন কি জাত সংসারে— রক্তাক্ত মাহমুদুর রহমানের কুষ্টিয়ায় আগমন বনাম দুধের মাছিদের আনাগোনা! জনপ্রশাসন, জেলা প্রশাসক ও স্যার সম্বোধন কতটা সংবিধান ও আইনসম্মত! ক্রেতা ঠকে গেলে বিক্রেতার বিরুদ্ধে যত আইনগত প্রতিকার! আইনে জামিন চর্চা বনাম বিচারকের পদত্যাগের দাবীতে আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ! নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের থেকেই ভিসি নিয়োগের অনুরোধ ইবি শিক্ষকদের সংবিধান সংস্কারঃ সংশোধন না-কি পুনর্লিখন?  সেনাবাহিনীর বিচারিক ক্ষমতাঃ আইন কি বলে?
দেশের প্রতিটা জেলখানায় একটা করে কোর্টরুম রাখতে হবে এমন নির্দেশনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী

দেশের প্রতিটা জেলখানায় একটা করে কোর্টরুম রাখতে হবে এমন নির্দেশনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী

ফাইল ছবি

স্টাফ রিপোর্টারঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মামলার আসামিদের হাজিরার তারিখে জেলখানা থেকে আদালতে আনার ঝামেলা থেকে বাঁচতে নতুন নির্দেশনা দিয়েছেন।

দেশের প্রতিটা জেলখানায় একটা করে কোর্টরুম রাখতে হবে এমন নির্দেশনা দিলেন তিনি।এতে করে মামলা পরিচালনা সুবিধা হবে।

আজ মঙ্গলবার (২৩ অক্টোবর) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রধানমন্ত্রী এসব অনুশাসন দেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা সভাপতিত্ব করেন। সভায় মোট ১৯ হাজার ৭৭৮ কোটি টাকার ২১ প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়।

সভায় ৬২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগার পুনর্নির্মাণ  প্রকল্প অনুমোদনের সময় প্রধানমন্ত্রী এই অনুশাসন দিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিটা জেলখানায় একটা করে কোর্টরুম রাখতে হবে। ফিজিক্যালি হাইকোর্টে না এনে যাতে ওখানে মামলা পরিচালনা করা যায়।

সভা শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, প্রতিটা জেলখানায় একটা করে কোর্টরুম রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ফিজিক্যালি সমস্যা থাকলে যাতে করে এখানে মামলা পরিচালনা করা যায়।

তিনি আরও বলেন, জেলখানা শাস্তির স্থান না করে পুনর্বাসনের স্থান হিসেবে বিবেচনা করা হবে। এখানে তাঁতসহ নানা ধরনের উৎপাদনমুখী কাজ করা হবে। এখান থেকে যে আয় হবে কয়েদিদের মধ্যে তা থেকে ভাগ দেয়া হবে। প্রতিটি জেলখানায় একটা টেলিফোন বুথ থাকবে। যাতে করে কয়েদিরা পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারেন।

 

এই সংবাদ টি সবার সাথে শেয়ার করুন




দৈনিক ইন্টারন্যাশনাল.কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।  © All rights reserved © 2018 dainikinternational.com
Design & Developed BY Anamul Rasel